জনৈক ব্যক্তি দূরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়েছিল এবং ডাক্তারেরা তাকে কখনও রোযা না-রাখার পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু সে অন্য দেশের ডাক্তারদের শরণাপন্ন হয়েছে এবং আল্লাহ্র ইচ্ছায় পাঁচ বছর পর সুস্থ হয়েছে। বিগত পাঁচ রমযানে সে রোযা রাখেনি। আল্লাহ্ তাকে আরোগ্য করার পর এখন সে কী করবে? সে কি রোযাগুলোর কাযা পালন করবে; নাকি নয়?
“যে ডাক্তারেরা তাকে রোযা না-রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন তারা যদি মুসলিম নির্ভরযোগ্য ও রোগের জাত সম্পর্কে সম্যক অবগত হন এবং তারা যদি উল্লেখ করেন যে, এর থেকে সুস্থ হওয়ার আশা নেই; তাহলে তার উপর কাযা পালন আবশ্যকীয় নয়; খাদ্য দান করাই যথেষ্ট। আর ভবিষ্যতে রোযা রাখা তার উপর আবশ্যক হবে।”[সমাপ্ত]
[মাজমুউ ফাতাওয়া ওয়া মাক্বালাত মুতানাউইয়্যা (১৫/৩৫৪, ৩৫৫)]