অন্তর পরিচর্যা
'অমুকের নামায কবুল হয়নি' এমন কথা বলা কি আল্লাহ্র নামে কসম করার মধ্যে পড়বে?
'অমুকের নামায কবুল হয়নি' এমন কথা বলা কি আল্লাহর নামে কসম করার মধ্যে পড়বে?নির্জনের গুনাহগুলো কি কি?
হিংসা ও যৌন কল্পনাগুলো কি নির্জনের গুনাহর মধ্যে পড়বে?একমাত্র আল্লাহ্র কাছে অভিযোগ করার ধরণ কীরূপ?
আপনারা কি ব্যাখ্যা করতে পারেন যে, কেবলমাত্র আল্লাহ্র কাছে অভিযোগ করার ধরণ কীরূপ? সূরা ইউসুফে আল্লাহ্ তাআলা ইয়াকুব আলাইহিস সালামের কথা এভাবে উল্লেখ করেছেন যে: "আমি আমার অসহনীয় বেদনা ও আমার দুঃখের অভিযোগ শুধু আল্লাহর কাছেই পেশ করছি। আমি আল্লাহর কাছ থেকে যা জানি তোমরা তা জান না।"[সূরা ইউসুফ, আয়াত: ৮৫] সূরা মুজাদালাতে এসেছে: "আল্লাহ সেই নারীর কথা শুনেছেন যে তার স্বামীর ব্যাপারে আপনার সাথে বাদানুবাদ করছে এবং আল্লাহর কাছে অভিযোগ করছে। আল্লাহ আপনাদের কথোপকথন শুনছেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।"শারীরিক প্রতিবন্ধী করার মাধ্যমে আল্লাহ্ যার পরীক্ষা নিচ্ছেন তার জন্য উপদেশ ও দিকনির্দেশনা এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তি বসে নামায পড়লে কি অর্ধেক সওয়াব পাবে?
আমি আপনাদের ওয়েবসাইট থেকে উপকৃত হয়েছি। জাযাকুমুল্লাহু খাইরা (আল্লাহ্ আপনাদেরকে উত্তম প্রতিদান দিন)। আমি শুনেছি যে, মক্কা বা মদিনাতে কেবল খারাপ চিন্তা করলেই বান্দার আমলনামাতে গুনাহ লেখা হয়। এ কারণে সালাফগণ (পূর্বসুরিগণ) এ দুই স্থানে দীর্ঘ সময় অবস্থান করতেন না। এটা কি ঠিক? আশা করব আপনারা এ বিষয়ে আমাকে সর্বোচ্চ পরিমাণ তথ্য সরবরাহ করবেন। আসলে আমি একজন প্রতিবন্ধী নারী। অনেক সময়ই আমার মনে খারাপ চিন্তা আসে। যেমন— আমি মনে মনে বলি যে, নিশ্চয় আল্লাহ্ আমাকে ভালবাসেন না; তাই আমাকে প্রতিবন্ধী বানিয়েছেন। আমি বসে বসে নামায পড়ার কারণে কেবল অর্ধেক সওয়াব পাব। এ ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী? আমার মত যার অবস্থা তার ক্ষেত্রে ইসলাম কী বলে? প্রতিবন্ধী নারীদেরকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে আমরা মুসলিমদেরকে কিভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারি? অধিকাংশ মুসলিম প্রতিবন্ধীদের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিতে তাকায় কেন? আমি মদিনাতে থাকতে চাই। কিন্তু এ চিন্তা ও কল্পনাগুলো আমার গুনাহ হিসেবে লেখার ব্যাপারে আমি ভীতসন্ত্রস্ত।মৃতব্যক্তির জন্য হৃদয়ে টান অনুভব করা
মৃতব্যক্তির জন্য হৃদয়ে টান অনুভব করা কি আমাদের জন্য জায়েয?আল্লাহ্ তাআলার কাছে আমল কবুলের শর্তসমূহ
কোন কোন শর্তগুলো কোন মুসলিম যে আমল করে সে আমলকে কবুলযোগ্য আমলে পরিণত করে এবং ফলাফলে আল্লাহ্ তাকে পুরস্কৃত করেন? সহজ জবাব কি এটা যে, একজন মুসলিম কুরআন-সুন্নাহ অনুসরণের নিয়ত করবে; যা তাকে পুরস্কার পাওয়ার উপযুক্ত করবে; যদিও সে ঐ আমলে ভুল করুক না কেন? নাকি তার উপর আবশ্যক হল তার নিয়ত থাকা এবং এর সাথে সহিহ সুন্নাহ্র অনুসরণ করা।হেদায়েত আল্লাহ্র হাতে
কিভাবে আমরা আল্লাহ্ তাআলার এ বাণীদ্বয়ের মাঝে সমন্বয় করতে পারি: “নিশ্চয় আপনি যাকে ভালোবাসেন ইচ্ছে করলেই তাকে হেদায়েত দিতে পারবেন না” এবং তাঁর বাণী: “নিশ্চয় আপনি সরল পথের দিকে হেদায়েত করেন”?আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে দোয়া করা
আযানের আগে, ইকামতের আগে, আযানের পরে এবং ইকামতের পরে যে যে দোয়া আমরা পড়ব সেগুলো জানতে চাই।